০১:২৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ অগাস্ট ২০২৫, ৬ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চাঁদাবাজী ও দখলের অভিযোগ উঠেছে বাড্ডা স্বেচ্চাসেবক নেতা ইকবালের বিরুদ্ধে !

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৪:৪২:৫৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩০ জুলাই ২০২৫
  • ১৩ Time View

বিশেষ প্রতিবেদনঃ

ঢাকার বাড্ডা থানার আওতাধীন ৩৮ নং ওয়ার্ডের বিএনপি’র বাড্ডা থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম-আহ্বায়ক মো: ইকবাল মাহমুদের বিরুদ্ধে ব্যবসা, জমি দখল, চাঁদাবাজি ও মাদক ব্যবসার ভয়ংকর অভিযোগ উঠেছে।তার এলাকার ঘনিষ্ঠ সহযোগীদের নামসহ অপকর্মের সত্য তথ্য আসছে পরবর্তী ধারাবাহিক পর্বে।

কুখ্যাত এই ছদ্দবেশী চাঁদাবাজ এর গুরুতর অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের বিস্ফোরক অভিযোগ। যিনি রাজনৈতিকভাবে পরিচিত ‘মো: ইকবাল মাহমুদ’ নামে, সাধারণ মানুষ তাকে চেনে ‘ফেন্সি ইকবাল’ ও ‘ডাইলখোর ইকবাল’ নামে—একজন কথিত ‘জমির দালাল’ যিনি আদতে সক্রিয় এক অপরাধচক্রের চালক।

অভিযোগের মূল উপাদানসমূহ:দিনের বেলায় নিজেকে ভূমি-ব্যবসায়ী ও রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে পরিচয় দিলেও, রাতের আঁধারে পরিচালনা করেন মাদক, চাঁদাবাজি ও দখলবাজির গোপন কারবার। গভীর অনুসন্ধানে উঠে এসেছে, তিনি নিজেও নিয়মিত মাদকসেবী এলাকায় অবৈধ অস্ত্রের ভয় প্রদর্শন করে সাধারণ মানুষকে আতঙ্কিত ও নীরব করে রাখার চেষ্টা মুখে সদালাপী ভদ্রলোক, কিন্তু ভেতরে বিস্ফোরক অপরাধী চক্রের অংশীদার।ভয়ংকর মাদকের ব্যবসা করে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে “ফেন্সি ইকবাল”। নীরবে হত্যাযজ্ঞ চালাচ্ছে সমাজের বুকে।

অনুসন্ধানী সাংবাদিকদের দীর্ঘ অনুসন্ধানে জানা গেছে— এলাকাবাসীর অনেকেই তাকে “ভালো” বললেও , তা ভয়ের কারণে চাপিয়ে দেওয়া মুখবন্ধ প্রশংসা ছাড়া আর কিছুই নয়। নাম প্রকাশে‌ অনিচ্ছুক অসংখ্য ভুক্তভোগী স্পষ্ট জানিয়েছেন—এমন চক্র রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় বেড়ে উঠেই আজ নিয়ন্ত্রণের বাইরে । প্রভাবশালী নেতাদের পাশে ছবি তুলে ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে আধিপত্য বিস্তার করছে তারা।
অনুসন্ধানী সাংবাদিকদের গভীর অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে—যে , “ফেন্সি ইকবাল” নিজেকে জমির দালাল বলে পরিচয় দেয়, সে-ই আবার রাতের আঁধারে চালায় মাদক ও চাঁদাবাজির নেটওয়ার্ক।‌

কুখ্যাত ফেন্সি ইকবাল,অবৈধ অস্ত্র প্রদর্শন করে এলাকায় তৈরি করেছে ভয় আর সন্ত্রাসের পরিবেশ লোক-দেখানো সামাজিকতা আর ম্যানেজিং-এর মাধ্যমে নিজের মুখোশকে আজও টিকিয়ে রেখেছে।অথচ এলাকাবাসীর অনেকেই জানিয়েছেন—ভয়ে মুখ খুলতে পারেন না ।

রেহাই পায়নি এলাকার স্থানীয় ও ভাড়াটিয়াদের ছোট বড় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ! জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-এর কিছু অসাধু নেতার অন্ধ প্রশ্রয়ে রাজনৈতিক আদর্শ—সবই পরিণত হয়েছে অপরাধে-ঢাকা মুখোশে। পরিচ্ছন্ন ক্লিন ইমেজধারী জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির একজন পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ তিনি সম্পর্কে “ফেন্সি ইকবালের” চাচা হয়। তার নাম ব্যবহার করে তাণ্ডবীয় বেপরোয়া চাঁদাবাজিতে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে এই “ফেন্সি ইকবাল”। যেকোনো জায়গায় গেলেই অকপটে বলে আমি “এমদাদ” মিয়ার ভাতিজা।

এলাকাবাসীর দাবি স্পষ্ট:দলীয়ভাবে আজীবন বহিষ্কার
প্রশাসনের সরাসরি হস্তক্ষেপ ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি।

চাঞ্চল্যকর ধারাবাহিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হতে চলেছে শিগগিরই।ভয়, চাপ ও মুখোশের আড়ালে লুকিয়ে থাকা ছদ্দবেশী অপরাধীদের মুখোশ খুলে দেওয়ার জন্য প্রস্তুত।
আমরা প্রাণের পক্ষে নির্যাতন ও হত্যাযজ্ঞের বিরুদ্ধে সত্য তথ্য প্রচার এর পক্ষে নির্ভীক বর্ষীয়ান কণ্ঠস্বর।

মাদকের অভিযোগের বিষয়ে অভিযান
করা হচ্ছে কিনা জানতে র‍্যাব-১ অধিনায়ক বলেন,আমরা নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছি,কেউ মাদকের সাথে
জড়িত থাকলে আপনারা আমাদের জানান আমরা তাকে আইনে আওতায় নিয়ে আসবো।

এবিষয়ে বাড্ডা থানার অফিসার ইনচার্জ সাইফুল ইসলাম বলেন,এই বিষয়ে কেউ লিখিত অভিযোগ দিলে আমরা ব‍্যবস্থা নিবো।

অভিযোগের বিষয়ে অভিযুক্ত ইকবাল’কে ফোন দিলে তিনি বলেন আমার শত্রু পক্ষ আমার বিরুদ্ধে এমন অপপ্রচার
করছে যাহা সত‍্যি নয়।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

সাবধানে সড়কে চলি

চাঁদাবাজী ও দখলের অভিযোগ উঠেছে বাড্ডা স্বেচ্চাসেবক নেতা ইকবালের বিরুদ্ধে !

Update Time : ০৪:৪২:৫৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩০ জুলাই ২০২৫

বিশেষ প্রতিবেদনঃ

ঢাকার বাড্ডা থানার আওতাধীন ৩৮ নং ওয়ার্ডের বিএনপি’র বাড্ডা থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম-আহ্বায়ক মো: ইকবাল মাহমুদের বিরুদ্ধে ব্যবসা, জমি দখল, চাঁদাবাজি ও মাদক ব্যবসার ভয়ংকর অভিযোগ উঠেছে।তার এলাকার ঘনিষ্ঠ সহযোগীদের নামসহ অপকর্মের সত্য তথ্য আসছে পরবর্তী ধারাবাহিক পর্বে।

কুখ্যাত এই ছদ্দবেশী চাঁদাবাজ এর গুরুতর অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের বিস্ফোরক অভিযোগ। যিনি রাজনৈতিকভাবে পরিচিত ‘মো: ইকবাল মাহমুদ’ নামে, সাধারণ মানুষ তাকে চেনে ‘ফেন্সি ইকবাল’ ও ‘ডাইলখোর ইকবাল’ নামে—একজন কথিত ‘জমির দালাল’ যিনি আদতে সক্রিয় এক অপরাধচক্রের চালক।

অভিযোগের মূল উপাদানসমূহ:দিনের বেলায় নিজেকে ভূমি-ব্যবসায়ী ও রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে পরিচয় দিলেও, রাতের আঁধারে পরিচালনা করেন মাদক, চাঁদাবাজি ও দখলবাজির গোপন কারবার। গভীর অনুসন্ধানে উঠে এসেছে, তিনি নিজেও নিয়মিত মাদকসেবী এলাকায় অবৈধ অস্ত্রের ভয় প্রদর্শন করে সাধারণ মানুষকে আতঙ্কিত ও নীরব করে রাখার চেষ্টা মুখে সদালাপী ভদ্রলোক, কিন্তু ভেতরে বিস্ফোরক অপরাধী চক্রের অংশীদার।ভয়ংকর মাদকের ব্যবসা করে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে “ফেন্সি ইকবাল”। নীরবে হত্যাযজ্ঞ চালাচ্ছে সমাজের বুকে।

অনুসন্ধানী সাংবাদিকদের দীর্ঘ অনুসন্ধানে জানা গেছে— এলাকাবাসীর অনেকেই তাকে “ভালো” বললেও , তা ভয়ের কারণে চাপিয়ে দেওয়া মুখবন্ধ প্রশংসা ছাড়া আর কিছুই নয়। নাম প্রকাশে‌ অনিচ্ছুক অসংখ্য ভুক্তভোগী স্পষ্ট জানিয়েছেন—এমন চক্র রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় বেড়ে উঠেই আজ নিয়ন্ত্রণের বাইরে । প্রভাবশালী নেতাদের পাশে ছবি তুলে ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে আধিপত্য বিস্তার করছে তারা।
অনুসন্ধানী সাংবাদিকদের গভীর অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে—যে , “ফেন্সি ইকবাল” নিজেকে জমির দালাল বলে পরিচয় দেয়, সে-ই আবার রাতের আঁধারে চালায় মাদক ও চাঁদাবাজির নেটওয়ার্ক।‌

কুখ্যাত ফেন্সি ইকবাল,অবৈধ অস্ত্র প্রদর্শন করে এলাকায় তৈরি করেছে ভয় আর সন্ত্রাসের পরিবেশ লোক-দেখানো সামাজিকতা আর ম্যানেজিং-এর মাধ্যমে নিজের মুখোশকে আজও টিকিয়ে রেখেছে।অথচ এলাকাবাসীর অনেকেই জানিয়েছেন—ভয়ে মুখ খুলতে পারেন না ।

রেহাই পায়নি এলাকার স্থানীয় ও ভাড়াটিয়াদের ছোট বড় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ! জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-এর কিছু অসাধু নেতার অন্ধ প্রশ্রয়ে রাজনৈতিক আদর্শ—সবই পরিণত হয়েছে অপরাধে-ঢাকা মুখোশে। পরিচ্ছন্ন ক্লিন ইমেজধারী জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির একজন পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ তিনি সম্পর্কে “ফেন্সি ইকবালের” চাচা হয়। তার নাম ব্যবহার করে তাণ্ডবীয় বেপরোয়া চাঁদাবাজিতে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে এই “ফেন্সি ইকবাল”। যেকোনো জায়গায় গেলেই অকপটে বলে আমি “এমদাদ” মিয়ার ভাতিজা।

এলাকাবাসীর দাবি স্পষ্ট:দলীয়ভাবে আজীবন বহিষ্কার
প্রশাসনের সরাসরি হস্তক্ষেপ ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি।

চাঞ্চল্যকর ধারাবাহিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হতে চলেছে শিগগিরই।ভয়, চাপ ও মুখোশের আড়ালে লুকিয়ে থাকা ছদ্দবেশী অপরাধীদের মুখোশ খুলে দেওয়ার জন্য প্রস্তুত।
আমরা প্রাণের পক্ষে নির্যাতন ও হত্যাযজ্ঞের বিরুদ্ধে সত্য তথ্য প্রচার এর পক্ষে নির্ভীক বর্ষীয়ান কণ্ঠস্বর।

মাদকের অভিযোগের বিষয়ে অভিযান
করা হচ্ছে কিনা জানতে র‍্যাব-১ অধিনায়ক বলেন,আমরা নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছি,কেউ মাদকের সাথে
জড়িত থাকলে আপনারা আমাদের জানান আমরা তাকে আইনে আওতায় নিয়ে আসবো।

এবিষয়ে বাড্ডা থানার অফিসার ইনচার্জ সাইফুল ইসলাম বলেন,এই বিষয়ে কেউ লিখিত অভিযোগ দিলে আমরা ব‍্যবস্থা নিবো।

অভিযোগের বিষয়ে অভিযুক্ত ইকবাল’কে ফোন দিলে তিনি বলেন আমার শত্রু পক্ষ আমার বিরুদ্ধে এমন অপপ্রচার
করছে যাহা সত‍্যি নয়।